অভিযানে ভেটেরিনারি সার্জন ডা. হেমায়েত রহমান, উপ-সহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আব্দুর রউফ মিয়া, উপ-সহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আতাউর রহমান প্রধান ও এআই টেকনিশিয়ান মোস্তাফিজার রহমানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় মাংস ব্যবসায়ীসহ জনগণের মাঝে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়।
প্রতি বছর ৪০০ কোটি পাউন্ড গরুর মাংস আমদানি করে যুক্তরাষ্ট্র। এর বড় অংশ আসে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড থেকে, যেখানকার গোশতের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক বহাল। ব্রাজিল থেকে আমদানির ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুমকিও খরচ আরো বাড়িয়ে তুলবে।
আলেমসমাজের এই উদ্যোগে খুশি উপকারভোগী প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষ। জানতে চাইলে নীলফামারীর রহিমা আক্তার বলেন, ‘হুজুরদের দেওয়া এই গোশত ছাড়া সারা বছরও আর কোনো গোশত চোখেও দেখি নাই। পোলা মাইয়াডি গোশত খাইতে চায় অভাবের সংসারে টাকার জন্য কিনে খাইতে পারি নাই। প্রতি বছর এ দিনটার অপেক্ষায় থাকি।’